Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
নীলফামারীতে যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা রোপণে সফলতা
বিস্তারিত

নীলফামারীতে যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা রোপণে সফলতা

  • সমগ্র বাংলা
  • ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ১৯:৫২:২০

 

নীলফামারীতে যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা রোপণে সফলতা

  • সমগ্র বাংলা
  • ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ১৯:৫২:২০

 

 

ছবিঃ সিএনআই


নীলফামারী প্রতিনিধিঃ  নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলার উদ্যোক্তাদের সহায়তায় রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপনে সফলতা পেয়েছে কৃষক। রোপনকৃত ধানের চারা থেকে ধানের ফলন বৃদ্ধির সফলতা ছড়িয়ে দিতে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে সোমবার সকাল ১১টায় উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। উঠান বৈঠক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ।

নীলফামারী সদর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের তরুণীবাড়ী গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কৃষি অফিসার আতিক আহমেদ, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার বকুল ইসলাম, জেলা কৃষি প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার কর, উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা প্রফুল্ল কুমার রায় প্রমুখ।

খামার বাড়ী সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলায় ১৮জন উদ্যোক্তা তৈরীর মাধ্যমে ২০২৩ সালে ৪২০ হেক্টর জমিতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্র ব্যবহার করে আউশ, আমন ও বোরো মৌসুমে ধানের চারা রোপণ করা হয়েছিল। এর ফলে জেলায় ৩৩১ মেট্রিকটন অতিরিক্ত ধান উৎপাদনের মাধ্যমে প্রায় এক কোটি টাকা অতিরিক্ত অর্থ আয় করে ধান উৎপাদনকারী কৃষকগণ। যা অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হয়েছে। এ প্রযুক্তি গ্রহণে ব্যাপক সংখ্যক কৃষক এগিয়ে আসে। জেলায় দিন দিন উদ্যোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে যন্ত্র দ্বারা ধান রোপণের এলাকাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২৪ সালে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্র দ্বারা ৬টি উপজেলায় ধানের চারা রোপণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০০ হেক্টর জমি। ৬টি উপজেলার মধ্যে সদর, কিশোরগঞ্জ ও ডিমলা উপজেলায় যন্ত্র দ্বারা ধান রোপণের পরিমাণ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উদ্যোক্তাগণ জেলা কমিটি গঠন করে তাদের কার্যক্রম প্রসারের উদ্যোগ নিয়েছেন। 

সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের বসুনিয়াপাড়ার রহিম বসুনিয়া জানান, উদ্যোক্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে আমার ৮০ বিঘা জমিতে ধানের চারা রোপন করে দেয়। কম সময় ও কম খরচে অধিক ফলন পেয়ে খুশী।

জেলা খামার যান্ত্রিকীকরণ উদ্যোক্তা কমিটি সভাপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, তিনি ও তার টিম ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় যন্ত্র উপযোগী চারা তৈরী ও যন্ত্রের সাহায্যে ১ বিঘা জমিতে চারা রোপণ করে দেন। তিনি আরো জানান, তাদের এ কার্যক্রমে জেলার উপপরিচালক, কৃষি প্রকৌশলী ও কৃষি অফিসারগণ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, নীলফামারী তাদেরকে সর্বোত্তভাবে কারিগরি ও অন্যান্য সহযোগিতা করে আসছেন। তাদের লক্ষ্য জেলা ও জেলার বাইরেও যন্ত্র উপযোগী চারা তৈরী ও যন্ত্রের সাহায্যে চারা রোপণ কার্যক্রম ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে দেয়া।

ছবিঃ সিএনআই


নীলফামারী প্রতিনিধিঃ  নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলার উদ্যোক্তাদের সহায়তায় রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপনে সফলতা পেয়েছে কৃষক। রোপনকৃত ধানের চারা থেকে ধানের ফলন বৃদ্ধির সফলতা ছড়িয়ে দিতে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে সোমবার সকাল ১১টায় উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। উঠান বৈঠক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ।

নীলফামারী সদর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের তরুণীবাড়ী গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কৃষি অফিসার আতিক আহমেদ, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার  মোঃ বকুল ইসলাম, জেলা কৃষি প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার কর, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা প্রফুল্ল কুমার রায় প্রমুখ।

খামার বাড়ী সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলায় ১৮জন উদ্যোক্তা তৈরীর মাধ্যমে ২০২৩ সালে ৪২০ হেক্টর জমিতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্র ব্যবহার করে আউশ, আমন ও বোরো মৌসুমে ধানের চারা রোপণ করা হয়েছিল। এর ফলে জেলায় ৩৩১ মেট্রিকটন অতিরিক্ত ধান উৎপাদনের মাধ্যমে প্রায় এক কোটি টাকা অতিরিক্ত অর্থ আয় করে ধান উৎপাদনকারী কৃষকগণ। যা অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হয়েছে। এ প্রযুক্তি গ্রহণে ব্যাপক সংখ্যক কৃষক এগিয়ে আসে। জেলায় দিন দিন উদ্যোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে যন্ত্র দ্বারা ধান রোপণের এলাকাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২৪ সালে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্র দ্বারা ৬টি উপজেলায় ধানের চারা রোপণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০০ হেক্টর জমি। ৬টি উপজেলার মধ্যে সদর, কিশোরগঞ্জ ও ডিমলা উপজেলায় যন্ত্র দ্বারা ধান রোপণের পরিমাণ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উদ্যোক্তাগণ জেলা কমিটি গঠন করে তাদের কার্যক্রম প্রসারের উদ্যোগ নিয়েছেন। 

সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের বসুনিয়াপাড়ার রহিম বসুনিয়া জানান, উদ্যোক্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে আমার ৮০ বিঘা জমিতে ধানের চারা রোপন করে দেয়। কম সময় ও কম খরচে অধিক ফলন পেয়ে খুশী।

জেলা খামার যান্ত্রিকীকরণ উদ্যোক্তা কমিটির সভাপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, তিনি ও তার টিম ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় যন্ত্র উপযোগী চারা তৈরী ও যন্ত্রের সাহায্যে ১ বিঘা জমিতে চারা রোপণ করে দেন। তিনি আরো জানান, তাদের এ কার্যক্রমে জেলার উপপরিচালক, কৃষি প্রকৌশলী ও কৃষি অফিসারগণ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, নীলফামারী তাদেরকে সর্বোত্তভাবে কারিগরি ও অন্যান্য সহযোগিতা করে আসছেন। তাদের লক্ষ্য জেলা ও জেলার বাইরেও যন্ত্র উপযোগী চারা তৈরী ও যন্ত্রের সাহায্যে চারা রোপণ কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়া।

ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
12/02/2024
আর্কাইভ তারিখ
28/02/2029